কেউ যখন অনেক প্ল্যানিংয়ের পর সাহস করে একটা বিজনেস শুরু করেন, হোক সেটা অনলাইন বিজনেস কিংবা অফলাইন বিজনেস, তার মাথায় যে চিন্তাটা অনবরত ঘুরপাক খেতে
” সার্ভিস তো ভালো দিতে পারবো। কিন্তু ক্লায়েন্ট পাবো তো? ” “ক্লায়েন্টদের সাথে কিভাবে কনটাক্ট করবো? ” ” কিভাবে ক্লায়েন্টদের রেসপন্স বাড়াবো? ” কথাগুলো পরিচিত
আজকের এই সুপার কম্পিটিটিভ যুগে সবার মাঝে “পারসোনাল ব্র্যান্ডিং “এ কথাটা বেশ ফ্যামিলিয়ার। এ ফ্যামিলিয়ার হওয়ার অবশ্য কারণও আছে। এখনকার দিনে লাইফের প্রতিটা ক্ষেত্রে অন্য
কেউ যখন অনেক প্ল্যানিংয়ের পর নিজের মাইন্ডসেট করে একটা বিজনেস স্টার্ট করেন, তখন তার মেইন ফোকাস থাকে কিভাবে নিজের বিজনেসের গ্রোথ বাড়ানো যায় সেটার দিকে।
আজকালকার যুগে গ্রাফিক ডিজাইন হচ্ছে এমন একটা স্কিল যেটাতে এক্সপার্ট হলে খুব সহজেই সেল্ফ ডিপেন্ডেন্ট হওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিংয়ে হোক কিংবা দেশের বিভিন্ন কোম্পানিতেই হোক, সবখানেই
কেউ যখন অনেক প্ল্যানিংয়ের পর সাহস করে একটা বিজনেস শুরু করেন, হোক সেটা অনলাইন বিজনেস কিংবা অফলাইন বিজনেস, তার মাথায় যে চিন্তাটা অনবরত ঘুরপাক খেতে থাকে সেটা হলো তিনি কিভাবে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট
” সার্ভিস তো ভালো দিতে পারবো। কিন্তু ক্লায়েন্ট পাবো তো? ” “ক্লায়েন্টদের সাথে কিভাবে কনটাক্ট করবো? ” ” কিভাবে ক্লায়েন্টদের রেসপন্স বাড়াবো? ” কথাগুলো পরিচিত লাগছেনা? যারা ফ্রিল্যান্সিং কিংবা বিজনেস জগতে একদমই
আজকের এই সুপার কম্পিটিটিভ যুগে সবার মাঝে “পারসোনাল ব্র্যান্ডিং “এ কথাটা বেশ ফ্যামিলিয়ার। এ ফ্যামিলিয়ার হওয়ার অবশ্য কারণও আছে। এখনকার দিনে লাইফের প্রতিটা ক্ষেত্রে অন্য সবার থেকে নিজেকে আলাদাভাবে এক্সপ্রেস করতে পারসোনাল
কেউ যখন অনেক প্ল্যানিংয়ের পর নিজের মাইন্ডসেট করে একটা বিজনেস স্টার্ট করেন, তখন তার মেইন ফোকাস থাকে কিভাবে নিজের বিজনেসের গ্রোথ বাড়ানো যায় সেটার দিকে। বিজনেস এক্সপার্টদের মতে জেনারেলি যে বিজনেসে ক্লায়েন্টের
আজকালকার যুগে গ্রাফিক ডিজাইন হচ্ছে এমন একটা স্কিল যেটাতে এক্সপার্ট হলে খুব সহজেই সেল্ফ ডিপেন্ডেন্ট হওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিংয়ে হোক কিংবা দেশের বিভিন্ন কোম্পানিতেই হোক, সবখানেই কিন্তু একজন এক্সপার্ট গ্রাফিক ডিজাইনারের যথেষ্ট ডিমান্ড
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য আমাদের লক্ষ্য হল পথপ্রদর্শক হওয়া। আরিফ নোটসের অভিজ্ঞতা অনেককে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে দিয়েছে; আপনিও সেই সাফল্যের অংশ হতে পারেন।
